বাংলাদেশ ডাক বিভাগ; মেট্রোপলিটন সার্কেল।। মেইল অপারেটর (27-05-2023)

চন্দ্রাবতী ষোড়শ শতাব্দীর কবি এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম বাঙালি মহিলা কবি৷ এই বিদূষী নারী অন্যান্য কাব্য ছাড়াও পিতার আদেশে বাংলা ভাষায় রামায়ণ রচনা করেছিলেন। পরবর্তীকালে, মৈমনসিংহ গীতিকার এক কবি নয়ানচাঁদ ঘোষ চন্দ্রাবতী চরিতকথা রচনা করেন

আলাওল আরাকান রাজসভার (রোসাঙ্গ) কবি ছিলেন। আলাওলের প্রধান কাব্য পদ্মাবতী

ভানুসিংহ কার ছদ্মনাম - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ২. প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম - বীরবল। ৩. কিশোর কবি কার উপাধি? - সুকান্ত ভট্টাচার্য। ৪. কে শিশু সাহিত্যিক হিসেবে সমাদৃত? - হাবিবুর রহমান। ৫. বাংলা সাহিত্যে স্বভাব কবি হিসেবে পরিচিত - গোবিন্দচন্দ্র দাস। ৬. সমাজ ও সমাধান গ্রন্থটি কার লেখা? - মোহাম্মদ আকরাম খাঁ। ৭. বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি কে? - সুফিয়া কামাল। ৮. বাংলার নারী শিক্ষা প্রসারের অগ্রদূত - বেগম রোকেয়া। ৯. বাংলা সাহিত্যে "সাহিত্য বিশারদ" কার উপাধি? - আব্দুল করিম। ১০. বাংলা সাহিত্যে ছন্দের জাদুকর বলা হয় - সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে। ১১. বাংলা সাহিত্যে ভোরের পাখি বলা হয় - বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। ১২. পল্লীকবি উপাধি কার? - জসীমউদ্দিন। ১৩. বাংলা কবিতার আধুনিক প্রবর্তক কে? - মাইকেল মধুসূদন দত্ত। ১৪. অপরাজেয় কথাশিল্পী কার ছদ্মনাম? - শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়। ১৫. সাহিত্য সম্রাট বলা হয় কাকে? - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়কে।

'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি' গানের রচয়িতা আব্দুল গাফফার চৌধুরী।

ধ্বনির সংকেত চিহ্ন বা লিখিত রূপ হল বর্ণ

জলে চরে যা= জলচর, জল দেয় যা= জলদ, পঙ্কে জন্মে যা= পঙ্কজ

নমঃ + কার = নমস্কার, পদঃ + খলন = পদস্খলন, পুরঃ + কার = পুরস্কার, তিরঃ + কার = তিরস্কার

”দম্পতি” দ্বন্দ্ব সমাস।

অন্ধকারের সমার্থক শব্দ: আধাঁর , তমসা, তিমির, শর্বর।

প্রশ্নে উল্লিখিত 'পেয়ারা ' শব্দটি এভাবেই পর্তুগীজ ভাষা থেকে এসেছে। পর্তুগীজ ভাষা থেকে আগত এরুপ আরো কিছু শব্দ হলো আনারস ,আলপিন , আলমারি, গির্জা, গুদাম, চাবি, পাউরুটি ,বালতি।

'অর্বাচীন' শব্দের অর্থ নির্বোধ।

ছাগলে কি না খায় কর্তৃকারকে সপ্তমী বিভক্তি

অষ্টরম্ভা ' বাগধারাটির অর্থ ফাঁকি, অলীক বস্তুু, ঘোড়ার ডিম। ' কড়ায় গন্ডায়' অর্থ সম্পূর্ণ, পুরোপুরি। 'গোঁফ খেজুরে ' বাগধারার অর্থ নিতান্ত অলস। 'অকাল কুষ্মাণ্ড ' ও 'আমড়া কাঠের ঢেঁকি ' বাগধারার অর্থ অপদার্থ।

গঠন অনুযায়ী বাক্যের শ্রেণীবিভাগ গঠন অনুযায়ী বাক্য ৩ প্রকার - সরল বাক্য, জটিল বা মিশ্র বাক্য ও যৌগিক বাক্য। সরল বাক্য : যে বাক্যে একটি কর্তা বা উদ্দেশ্য ও একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। যেমন - পুকুরে পদ্ম ফোটে। (উদ্দেশ্য - পুকুরে, সমাপিকা ক্রিয়া - ফোটে) মা শিশুকে ভালোবাসে।

কয়েকটি সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয় হলঃ ইত,ইমন,ইল,ইষ্ট ইত্যাদি।  

যে -সব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আর কোন শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। অর্থাৎ, যে সব শব্দকে ভাঙলে আর কোন অর্থসঙ্গতিপূর্ণ শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে।

প্রচুর - [বিশেষণ পদ] বহুল; প্রভূত; অধিক; পর্যাপ্ত। [বিশেষ্য পদ] প্রাচুর্য।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত সামাজিক নাটক পোস্টমাস্টার।