স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) ।। সাঁটলিপিকার (20-05-2023)

আ, সু, বি, নি - এই চারটি উপসর্গ বাংলাতীক্ষ্ণ ও সংস্কৃত উভয় ভাষায় আছে। যেমন:

ধাতুর শেষে ‘চ/জ’ থাকলে তা ‘ক’ হয়। যেমন -

তৎসম শব্দের উদাহরণ : চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, ধর্ম, পাত্র, মনুষ্য ইত্যাদি।

একাত্তরের যীশু ১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। লেখক শাহরিয়ার কবির - এর লেখা একাত্তরের যীশু (উপন্যাস) অবলম্বনে ছবিটি পরিচালনা করেছেন নাসির উদ্দিন ইউসুফ। ছবির প্রধান প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, হুমায়ুন ফরীদি, জহির উদ্দিন পিয়াল, আবুল খায়ের, আনওয়ার ফারুক, কামাল বায়েজীদ ও শহীদুজ্জামান সেলিম। এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইব্রাহিম বিদ্যুৎ, শতদল বড়ুয়া বিলু, সাইফুদ্দিন আহমেদ দুলাল, ফারুক আহমেদ, ইউসুফ খসরু, দেলোয়ার হোসেনসহ আরও অনেকে।

যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণ পদ বলে।

বাক্যটির শুদ্ধরুপ হবে: আমি তাহার ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে ব্যথিত হইয়াছি।

এটি উপমান কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ।

কলম শব্দটি আরবি ভাষার কলামুন থেকে উৎপত্তি হয়ে কলম হয়েছে।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা দিবারাত্রির কাব্য উপন্যাস

এটি কর্ম কারকের উদাহরণ। বাক্যে “কি/কাকে” দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাকে কর্ম কারক বলে। এই বাক্যে যদি আমরা প্রশ্ন করি যে, সে কাকে ভজে? উত্তর হবে যিশুকে।

প্রথম নাগরিক কবি - ভারত চন্দ্র ( রায় গুনাকর)

যেমন - ই + অ = য(য - ফলা); অতি + অধিক = অত্যাধিক।

The girl is possessed- এর যথার্থ বাংলা অনুবাদ হচ্ছে মেয়েটি ভূতাবিষ্ট।

হাল বায় না তেড়ে গুঁতোয়- বাগবিধির অর্থ কুকাজে পটুত্ব

কর্মবাচ্যের ধাতু: বাক্যে কর্তার চেয়ে কর্মের সঙ্গে যখন ক্রিয়ার সম্পর্ক প্রধান হয়ে ওঠে, তখন সে ক্রিয়াকে কর্মবাচ্যের ক্রিয়া বলে। কর্মবাচ্যের ক্রিয়ার মূলকে কর্মবাচ্যের ধাতু বলে। মৌলিক ধাতুর সঙ্গে আ—প্রত্যয়যোগে কর্মবাচ্যের ধাতু গঠিত হয়। যেমন : দেখ্+আ=দেখা; কাজটি ভালো দেখায় না। ধর্+আ= হারা; যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন, কেষ্টা বেটাই চোর।

“সব কটা জানালা খুলে দাও না” এর গীতিকার হলো নজরুল ইসলাম বাবু